পাশের রুমের চোদা
আমার নাম আকাশ। আমি ১০ম শ্রেণীর ছাত্র। আমার লেখা-পড়ায়, আমার শ্রেণী শিক্ষকেরা আমার অনেক প্রশংসা করে। ক্লাসের১ম হতে পারিনি কিন্তু ২য় হয়েছি।
আমি যে বাসায় থাকি সেটা ৫তলা। আমি থাকি নিচ তলায়। বাসাটি ছিলো নির্মানাধীন। বাসাটি পুরো-পুরি তৈরী না হওয়ায় আমাদের ফ্ল্যাট ও পাশের ফ্ল্যাটে রান্না-বান্নার কাজটি একটি ঘরেই করতে হতো। আবার, রান্না ঘরের পাশাপাশি একটিই টয়লেট ব্যবহার করতে হতো। দেখতে একটু বিশ্রি লাগ্লেও ৩০০০ টাকায় ফ্ল্যা, ভাবাযায়। প্রস্তুতহয়েগেলে ৯০০০ টাকা করে দেবে, তবে আমাদের জন্য নয় নতুনদের জন্য। পুরাতনদের হবে ৫০০০ টাকা ভাড়া। একদিন আমাদের পাশের ফ্ল্যাটটি খালি হয়ে যায়। এজন্য ৩য় তলা থেকে একটিপরিবার শিফট হলো আমাদের পাশের ফ্ল্যাটে। ওই পরিবারেরলোকজন ছিলো মাত্র তিন জন। ২টি মেয়ে ও মা। তাদের বাবা মারা গেছে বহু বছর ধরে। মেয়ে দুটি অনেক বেশি সুন্দর ছিলো। ছোট্টটি পড়ে ক্লাস ফাইভে আর বড়টি পড়ে ক্লাস নাইনে । ছোটোটির নাম মনি আর বড়টির নাম আঁখি। আঁখিকে যেদিন আমি প্রথম দেখি তখন আমার মনে দাগ কেটে যায়। ওকে আমার ওনেক ভালো লাগে। ওর আর আমার বয়সের তফাত মাত্র দের বছরের। দুই- তিন দিনের মধ্যে আম্রা সবাই ফ্রি হয়ে যাই। মজার ব্যপার হলো, আমি কাকে কি বলে ডাকবো ভেবে পাচ্ছিলাম না৷ কারন, মা ও মেয়ে সবাই আমায় ভাই বলে ডাকতো৷ আমিও সবাই কে আপু বলে ডাক্তাম। এভাবেই চলে ২-৩ মাস। স্কুলের ভেকেশনে আমরা এক সাথে খেলা-টেলা করি। যেমন, লুডু, ক্যারাম, দাবা, অক্ষরকাটা ইত্যাদি। এরি মধ্যে আমার আখিকে ভালোবেসে ফেলি। কিন্তু সেটা ছিলো আমার একার পক্ষের। কার, ওকে আমি জানাতেই পারিনি। যদি কিছু হয়ে যায় তাই।
একদিন আমি সকাল ৮ টার দিকে কোচিং এর জন্য বের হচ্ছিলাম, দেখি আন্টি রান্না করছে। কিন্তু বুকে কোনো ওড়না নেই, তার দুধগুলো ছিলো বিশাল বড় বড় । আমি মনে মনে আনেক আনন্দও পেলাম আবার লজ্জাও পেলাম। কিন্ত সে আমাকে বোধ হয় দেখেনি। তখন, আমি মনের মধ্যে কোনো লোভ- লালোসা না রেখেই তার পেছোন দিয়ে চলে গেলাম। মাঝেমধ্যেই আন্টিকে এরকমই দেখতাম। এভাবেই চলেগেলো কয়েক সাপ্তাহ। এর মধ্যে আমার কিছু পরিবর্তন লক্ষ করলাম। দেখলাম যে, আমি যদি আন্টির সেই বড় বড় দুধ না দেখতে পাই তবে আমার কেমন যেন অস্বস্তি হয়। স্কুলের সবার কাছেই আমি অনেক ভালো। তাই আমি সে দিকেও নজর দিতে পারি না। আর বাসাতে তো না ইইই। এজন্য আমি স্কুলে গিয়ে সবার শেষ ব্যাঞ্চে গিয়ে বসি। সবাইতো আবাক আমাকে শেষ ব্যাঞ্চে দেখে। পরে সব কিছুই ঠিক হয়েযায়। আমি লুকিয়ে লুকিয়ে মেয়েদের ব্রেস্ট দেখতে চেস্টা করলাম। কারো কারোটা দেখা যাচ্ছে আর কারো কারোটা না। এভাবে দেখে আমি তৃপ্তি পাচ্ছিলাম না। আমার পাসে বসা ক্লাসমেট কিছুটা বুঝতে পারলো। ওর সাথে আমার তেমন কোন চলা ফেরা ছিলো না। ওর নাম ছিলো রনি। ও আমাকে বল্ললোঃ
রনিঃ কি, মামা কি দেখতে আইসো এইখানে? আগেতো বসতানা এইখানে! মামা দেখাযায়?
আমিঃ কি?
রনিঃ মামা ভান ধইর না? সব কিছুই বুঝি।
আমিঃঃ কি বুঝচ্ছিস?
রনিঃ মামা এইটা দেখতে আইসোনা? (ও মোবাইল বের করে কিছু নেকেট পিক আমাকে দেখালো)
আমিঃ কি.. কি.. (আমতা আমতা করে)
রনিঃ ভিডিও আছে, দেখবা?
আমিঃ দেখি! ( একটু লাজুক হয়ে)
রনিঃ মামা, মোবাইল ব্যাঞ্চের নিচে নিয়ে দেখো, দেখলে আমার মোবাইল নিয়ে নিবো। (২ দুইটা মোবাইল ব্যবহারকরে রনি বড়লোকের ছেলেতো তাই)
আমিঃ আচ্ছা।
আমি তখন এই ভিডিও গউলো দেখতে লাগ্লাম। আমার ভালো লাগ্লো। মনে মনে ভাবলাম, ইশশশ এখন যদি আমার একটি মোবাইল থাকতো তবে কতই না ভালো হতো। মাকে যদি বলি আমাকে একটা মোবাইল কিনেদাও, তখন বলবে, বাবা এখন না আগে পরিক্ষা শেষ কর।
ছুটি শেষে বাসায় গিয়ে শুনি বাবা- মা আর ছোট ভাই নাকি গ্রামে যাচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ কাজে। তখন আমারও যেতে ইচ্ছে হলো, তবে বেড়াতে নয়, সেখনে আমার খলাতো ও মামাতো বোন আছে। এমনিতেই আমার এখন অনেক সেক্স করতে ইচ্ছেকরে, যদি সেখনে কিছু হয়ে যায় তাই। কিন্তুতাদের এক কথা গ্রামে যওয়া যাবে না কারণ, সামনে আমার পরিক্ষা তাই। তারা সেদিনি চলেগেলো আর আমার খাবারের বন্দ-বস্ত হলো হোটেলে। পাশের বাসার আন্টি আনেকবার বলেছেন তার ঘরে খেতে, কিন্তু আমি রাজি হইনি। কারন, আমার মনের আবস্থা বেশি ভালো না, যদি উল্টো-পাল্টা কিছু করে বসি তাই।
সন্ধ্যায় আমার মাথায় একটা বুদ্ধি এলো, মনে মনে ভাবলাম রনির কাছেতো ২টা মোবাইল, যদি আমি একটা মোবাইল কয়েকদিনের জন্য আনি তাহলে কেমন হয়? আর বাসা একেবারে ফাকা, আমি কি দেখছি না দেখছি তা কেউ টেরও পাবে না।
যেই কথা সেই কাজ, হোটেলে খাওয়া-দাওয়া করে রনির কাছ থেকে মোবাইল নিয়ে বাসায় আসি।
এসেই রামলিলা দেখা শুরু করে দেই। আমার শরির একদম গরম হয়ে গেছে। দেখতে দেখতে হঠাৎ চোখ পরলো যে রাত ২ টা বেজে গেছে। আর ধন বাবাজি তো একবারে এমন খারা হইসে যে মনে হচ্ছে একবারে ফেটে যাবে, ব্যথায় টনটন করছে। আমি সোজা চলে গেলাম টয়লেটে। টাংকিটা একটু হাল্কা করতে বসলাম। উত্তেজনায় আমি টয়লেটের গেইট লক করতেভুলে গিয়েছি। কখন যে ঘুমে আমার চোখ লেগেগেছে বলতেও পারিনি। (এতক্ষণে আমার ধন বাবাজি তেনিয়ে গেছে)। খট... করে একটা শব্দে আমার ঘুম ভাংলো। বুঝলাম, তাদের তিন মা-মেয়ের মধ্যে কেউ একজন হবে। তখন আমার মাথায় এক্টি দুষ্টু বুদ্ধিএলো। ভাবলাম যা হবার হবে। (কিন্তু ছোটোটা হলে ছেরে দেবো)। ভাবলাম, দরজার ফুটোর মধ্যে দিয়ে দেখি কে এসেছে ( টয়লেটের দরজায় মরিচা পরে একটা জায়গায় ছোট্ট একটা ফুটো হয়েগেছে)। দেখি আন্টি এসেছে, তখনি আমার নজর পরল দরজার লকের দিকে। ( ওমা দরজায় দেখি লক করি নাই) আমিতো এখন পুরো ন্যাংটা। ভাবছি, এভাবেই থাকবো? নাকি বেরিয়ে যাবো। বুঝতে পারছিলাম না কি করবো। দেখি আন্টি দরজাও খুলছে না। ( অবশ্য আন্টি বোধহয় টয়লেটের আলো দেখে বুঝতে পেরেছে, ভেতরে কেউ আছে। তাই বোধহয় ধাক্কা দিচ্ছে না)। আমি প্যান্ট পরে বেরিয়ে এলাম। বের হয়েই দেখি আন্টির সেই ওড়না ছাড়া বড় বড় দুধ। আমি পাগল হয়ে গেলাম। আন্টি কথা না বলে তারাতারি করে টয়লেটে ঢুকে গেলো। আমার মনে তখন ইচ্ছে হলো আন্টির গুদটা একটু দখবো। ফুটো দিয়ে তাকাতেই আমার চোখ রসোগোল্লার মতো বড় হয়ে গেলো। এতক্ষন যা দেখলাম মোবাইলে এখন তা দেখছি সরাসরি। ওমা....হ কি সুন্দর গুদ। একদম ক্লিন। গোলাপি রঙের দুটি ঠোঁটের মাঝখানে থেকে পানি বের হচ্ছে। আর কত হাইপ্রেসারে পানিগুলো পড়ছে যেন, ঝর্ণার পানি বইছে।দেখে আমার এতো ভালো লাগ্লো যে মনে হচ্ছিলো এখনি চুদে ফেলি। দেখি আন্টি বের হয়ে আসছে, আমি দ্রুত রুমে গিয়ে শুয়ে পরি।
শুয়ে শুয়ে ভাবছি, যা দেখলাম এখন কি করে নিজেকে ঠান্ডা করি।
আরেকটা বুদ্ধি এলো, সকালে হয়তো আমাকে নাস্তা দিতে পারে, তাই আমি আমার রুমের দরজার লক খুলে শুধু ভিরেয়ে রাখলাম।
খট খট শব্দে আমার ঘুম ভাংলো। ঘড়িতে তখন ৭.৩০ বাজে। প্রতিদিন ৮টায় আমি চলে যাই কোচিং এর জন্য। ভাবলাম আজ আর যাবো না। তাই শুয়ে রইলাম।
ঠিক তখনই আন্টি বলে উঠলো, এই আখি টেবিলে নাস্তা রাখা আছে খেয়ে নে। আর বললো, আকাশকেও নাস্তা দিয়ে আয়তো।
আন্টি বলেঃ এত করে বললাম আমাদের সাথে খেয়ো। এত সকালে খাবেই কিভাবে আর কোচিংএ যাবেই কিভাবে?
ঠিক তখনি আঁখি বলে উঠলো, (আমাকে ও তুই করেই বলে আর আমিও)
আঁখিঃ আকাশ........ এই আকাশ......
মনে হয় ঘুমায় রইছে, আবার দেখি গেট খোলা।
আমি তখন প্লান মাফিক , আমার গায়ের চাদর সরায় ফেলি এবং আর লঙ্গীর গীট খুলে হাটু আব্দি নামিয়ে পাতলা চাদরে মুখ ডেকে এমন ভাবে ঘুমের ভান ধরে শুয়ে আছি যেন কিছুই জানিনা।
আখি আমাকে ডাকতে ডাকতে আমার রুমে ঢুকে।
আঁখি ঃ আকাশ, এই আকা................শশশশ।
বলে ও থেমে যা। আমি বুঝলাম ও হয়তো দেখতে পেয়েছে। এই ভেবে আমার ধন আরো খায়া হয়ে পাতলা পানির মতো রস বেরতে লাগ্লো। আমি তখন তাকিয়েদেখি ও একবার বাইরে কাচ্ছে আর একবার আমার ধনের দিকে । এরপর বিনা শব্দে বেরিয়ে গেলো। আর আমার প্লান ও ফ্লপ হয়ে গেলো।
দুপুরে বাসা ফাকা, যাচ্ছি গোসলে। এবার ইচ্ছে করে লাইট বন্ধ করে দরজা ভিরিয়ে গোসল করার নামে গতরাতের কাহিনি গুলো মনে করে করে আমার ধন কছলাচ্ছি। (আমি হাত মারা জান্তাম না) দেখি, হাত উপর নিচ করলে আরো ভালোলাগছে। তাই আমি মনের সুখে হাত মারছি। বুঝতে পারলাম আন্টি বোধহয় এখন গোসল করবে। তাই আমি ইচ্ছে করেই গেইটের দিক তাকিয়ে হাত মারা শুরু করলাম। আর একটু পরেই আন্টি দরজা ধাক্কা মেরে দেখে যে আমার ন্যাংটা শরীরে হাতে ধন। আন্টি চমকে উঠে।
আন্টিঃ এই কি করছিস?? কেন করছিস? এগুলোকি তোর মা জানে?
আমিঃঃ মা...মানে ন ন ন না.... আন্টি। আন্টি আপ্নি কিছু বইলেন না প্লিজ প্লিজ।
আন্টিঃ কেন? তুই নষ্ট হয়ে যাচ্ছিস, আর আমি তোর মাকে জানাব না! আচ্ছা যা আমি জানাবো না কি, একটা শর্তে।
আমি ঃঃ কি???
আন্টিঃ এতক্ষণ যা করছস তা দেখাবি।
( আমি মনে মনে, এইতো সুযোগ আইছে হাতে)
আমিঃ আচ্ছা।
আন্টিঃঃ কি আচ্ছা! দেখা!
তখন আমার মনের শুখে হাত মারতে শুরু করলাম।
আন্টিঃ এইভাবে না বলদ,
আমিঃ আপনে দেখিয়ে দেন।
আন্টিঃ সাহস কত তর, তুই আবার আমারে কস!
বাদদে, এদিকে আয়, তুই বলতো কোন সময় গুদ দেখসস।
আমিঃ হুম
আন্টিঃ কার?
আমিঃ আপ্নার,
আন্টিঃ কস্কি! হারামজাদা, তোর আমার গুদ দেহস আইস্কা তোর খবর আছে!
এই বইলা আন্টি আমার ধন বাবাজীরে জাতা দিয়া ধইরা টান্তে টান্তে তার বিছানায় আমারে নিয়া ফালায়সে। এই প্রথম কোন মেয়ে মানুষ আমার ধন ধরলো। তার হাতএর ছোয়া পেয়ে আমার সারা শরীর যেন শিউরে উঠলো। আমার ধন সোজা তার মুখে ভরে দিলো। তখন আমার এমন শান্তি লাগছিলো, যেন এই শান্তি আর কোথো খুজে পাওয়া যাবে না।
পরের অংশঃঃ পর্ব ২
একদিন আমি সকাল ৮ টার দিকে কোচিং এর জন্য বের হচ্ছিলাম, দেখি আন্টি রান্না করছে। কিন্তু বুকে কোনো ওড়না নেই, তার দুধগুলো ছিলো বিশাল বড় বড় । আমি মনে মনে আনেক আনন্দও পেলাম আবার লজ্জাও পেলাম। কিন্ত সে আমাকে বোধ হয় দেখেনি। তখন, আমি মনের মধ্যে কোনো লোভ- লালোসা না রেখেই তার পেছোন দিয়ে চলে গেলাম। মাঝেমধ্যেই আন্টিকে এরকমই দেখতাম। এভাবেই চলেগেলো কয়েক সাপ্তাহ। এর মধ্যে আমার কিছু পরিবর্তন লক্ষ করলাম। দেখলাম যে, আমি যদি আন্টির সেই বড় বড় দুধ না দেখতে পাই তবে আমার কেমন যেন অস্বস্তি হয়। স্কুলের সবার কাছেই আমি অনেক ভালো। তাই আমি সে দিকেও নজর দিতে পারি না। আর বাসাতে তো না ইইই। এজন্য আমি স্কুলে গিয়ে সবার শেষ ব্যাঞ্চে গিয়ে বসি। সবাইতো আবাক আমাকে শেষ ব্যাঞ্চে দেখে। পরে সব কিছুই ঠিক হয়েযায়। আমি লুকিয়ে লুকিয়ে মেয়েদের ব্রেস্ট দেখতে চেস্টা করলাম। কারো কারোটা দেখা যাচ্ছে আর কারো কারোটা না। এভাবে দেখে আমি তৃপ্তি পাচ্ছিলাম না। আমার পাসে বসা ক্লাসমেট কিছুটা বুঝতে পারলো। ওর সাথে আমার তেমন কোন চলা ফেরা ছিলো না। ওর নাম ছিলো রনি। ও আমাকে বল্ললোঃ
রনিঃ কি, মামা কি দেখতে আইসো এইখানে? আগেতো বসতানা এইখানে! মামা দেখাযায়?
আমিঃ কি?
রনিঃ মামা ভান ধইর না? সব কিছুই বুঝি।
আমিঃঃ কি বুঝচ্ছিস?
রনিঃ মামা এইটা দেখতে আইসোনা? (ও মোবাইল বের করে কিছু নেকেট পিক আমাকে দেখালো)
আমিঃ কি.. কি.. (আমতা আমতা করে)
রনিঃ ভিডিও আছে, দেখবা?
আমিঃ দেখি! ( একটু লাজুক হয়ে)
রনিঃ মামা, মোবাইল ব্যাঞ্চের নিচে নিয়ে দেখো, দেখলে আমার মোবাইল নিয়ে নিবো। (২ দুইটা মোবাইল ব্যবহারকরে রনি বড়লোকের ছেলেতো তাই)
আমিঃ আচ্ছা।
আমি তখন এই ভিডিও গউলো দেখতে লাগ্লাম। আমার ভালো লাগ্লো। মনে মনে ভাবলাম, ইশশশ এখন যদি আমার একটি মোবাইল থাকতো তবে কতই না ভালো হতো। মাকে যদি বলি আমাকে একটা মোবাইল কিনেদাও, তখন বলবে, বাবা এখন না আগে পরিক্ষা শেষ কর।
ছুটি শেষে বাসায় গিয়ে শুনি বাবা- মা আর ছোট ভাই নাকি গ্রামে যাচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ কাজে। তখন আমারও যেতে ইচ্ছে হলো, তবে বেড়াতে নয়, সেখনে আমার খলাতো ও মামাতো বোন আছে। এমনিতেই আমার এখন অনেক সেক্স করতে ইচ্ছেকরে, যদি সেখনে কিছু হয়ে যায় তাই। কিন্তুতাদের এক কথা গ্রামে যওয়া যাবে না কারণ, সামনে আমার পরিক্ষা তাই। তারা সেদিনি চলেগেলো আর আমার খাবারের বন্দ-বস্ত হলো হোটেলে। পাশের বাসার আন্টি আনেকবার বলেছেন তার ঘরে খেতে, কিন্তু আমি রাজি হইনি। কারন, আমার মনের আবস্থা বেশি ভালো না, যদি উল্টো-পাল্টা কিছু করে বসি তাই।
সন্ধ্যায় আমার মাথায় একটা বুদ্ধি এলো, মনে মনে ভাবলাম রনির কাছেতো ২টা মোবাইল, যদি আমি একটা মোবাইল কয়েকদিনের জন্য আনি তাহলে কেমন হয়? আর বাসা একেবারে ফাকা, আমি কি দেখছি না দেখছি তা কেউ টেরও পাবে না।
যেই কথা সেই কাজ, হোটেলে খাওয়া-দাওয়া করে রনির কাছ থেকে মোবাইল নিয়ে বাসায় আসি।
এসেই রামলিলা দেখা শুরু করে দেই। আমার শরির একদম গরম হয়ে গেছে। দেখতে দেখতে হঠাৎ চোখ পরলো যে রাত ২ টা বেজে গেছে। আর ধন বাবাজি তো একবারে এমন খারা হইসে যে মনে হচ্ছে একবারে ফেটে যাবে, ব্যথায় টনটন করছে। আমি সোজা চলে গেলাম টয়লেটে। টাংকিটা একটু হাল্কা করতে বসলাম। উত্তেজনায় আমি টয়লেটের গেইট লক করতেভুলে গিয়েছি। কখন যে ঘুমে আমার চোখ লেগেগেছে বলতেও পারিনি। (এতক্ষণে আমার ধন বাবাজি তেনিয়ে গেছে)। খট... করে একটা শব্দে আমার ঘুম ভাংলো। বুঝলাম, তাদের তিন মা-মেয়ের মধ্যে কেউ একজন হবে। তখন আমার মাথায় এক্টি দুষ্টু বুদ্ধিএলো। ভাবলাম যা হবার হবে। (কিন্তু ছোটোটা হলে ছেরে দেবো)। ভাবলাম, দরজার ফুটোর মধ্যে দিয়ে দেখি কে এসেছে ( টয়লেটের দরজায় মরিচা পরে একটা জায়গায় ছোট্ট একটা ফুটো হয়েগেছে)। দেখি আন্টি এসেছে, তখনি আমার নজর পরল দরজার লকের দিকে। ( ওমা দরজায় দেখি লক করি নাই) আমিতো এখন পুরো ন্যাংটা। ভাবছি, এভাবেই থাকবো? নাকি বেরিয়ে যাবো। বুঝতে পারছিলাম না কি করবো। দেখি আন্টি দরজাও খুলছে না। ( অবশ্য আন্টি বোধহয় টয়লেটের আলো দেখে বুঝতে পেরেছে, ভেতরে কেউ আছে। তাই বোধহয় ধাক্কা দিচ্ছে না)। আমি প্যান্ট পরে বেরিয়ে এলাম। বের হয়েই দেখি আন্টির সেই ওড়না ছাড়া বড় বড় দুধ। আমি পাগল হয়ে গেলাম। আন্টি কথা না বলে তারাতারি করে টয়লেটে ঢুকে গেলো। আমার মনে তখন ইচ্ছে হলো আন্টির গুদটা একটু দখবো। ফুটো দিয়ে তাকাতেই আমার চোখ রসোগোল্লার মতো বড় হয়ে গেলো। এতক্ষন যা দেখলাম মোবাইলে এখন তা দেখছি সরাসরি। ওমা....হ কি সুন্দর গুদ। একদম ক্লিন। গোলাপি রঙের দুটি ঠোঁটের মাঝখানে থেকে পানি বের হচ্ছে। আর কত হাইপ্রেসারে পানিগুলো পড়ছে যেন, ঝর্ণার পানি বইছে।দেখে আমার এতো ভালো লাগ্লো যে মনে হচ্ছিলো এখনি চুদে ফেলি। দেখি আন্টি বের হয়ে আসছে, আমি দ্রুত রুমে গিয়ে শুয়ে পরি।
শুয়ে শুয়ে ভাবছি, যা দেখলাম এখন কি করে নিজেকে ঠান্ডা করি।
আরেকটা বুদ্ধি এলো, সকালে হয়তো আমাকে নাস্তা দিতে পারে, তাই আমি আমার রুমের দরজার লক খুলে শুধু ভিরেয়ে রাখলাম।
খট খট শব্দে আমার ঘুম ভাংলো। ঘড়িতে তখন ৭.৩০ বাজে। প্রতিদিন ৮টায় আমি চলে যাই কোচিং এর জন্য। ভাবলাম আজ আর যাবো না। তাই শুয়ে রইলাম।
ঠিক তখনই আন্টি বলে উঠলো, এই আখি টেবিলে নাস্তা রাখা আছে খেয়ে নে। আর বললো, আকাশকেও নাস্তা দিয়ে আয়তো।
আন্টি বলেঃ এত করে বললাম আমাদের সাথে খেয়ো। এত সকালে খাবেই কিভাবে আর কোচিংএ যাবেই কিভাবে?
ঠিক তখনি আঁখি বলে উঠলো, (আমাকে ও তুই করেই বলে আর আমিও)
আঁখিঃ আকাশ........ এই আকাশ......
মনে হয় ঘুমায় রইছে, আবার দেখি গেট খোলা।
আমি তখন প্লান মাফিক , আমার গায়ের চাদর সরায় ফেলি এবং আর লঙ্গীর গীট খুলে হাটু আব্দি নামিয়ে পাতলা চাদরে মুখ ডেকে এমন ভাবে ঘুমের ভান ধরে শুয়ে আছি যেন কিছুই জানিনা।
আখি আমাকে ডাকতে ডাকতে আমার রুমে ঢুকে।
আঁখি ঃ আকাশ, এই আকা................শশশশ।
বলে ও থেমে যা। আমি বুঝলাম ও হয়তো দেখতে পেয়েছে। এই ভেবে আমার ধন আরো খায়া হয়ে পাতলা পানির মতো রস বেরতে লাগ্লো। আমি তখন তাকিয়েদেখি ও একবার বাইরে কাচ্ছে আর একবার আমার ধনের দিকে । এরপর বিনা শব্দে বেরিয়ে গেলো। আর আমার প্লান ও ফ্লপ হয়ে গেলো।
দুপুরে বাসা ফাকা, যাচ্ছি গোসলে। এবার ইচ্ছে করে লাইট বন্ধ করে দরজা ভিরিয়ে গোসল করার নামে গতরাতের কাহিনি গুলো মনে করে করে আমার ধন কছলাচ্ছি। (আমি হাত মারা জান্তাম না) দেখি, হাত উপর নিচ করলে আরো ভালোলাগছে। তাই আমি মনের সুখে হাত মারছি। বুঝতে পারলাম আন্টি বোধহয় এখন গোসল করবে। তাই আমি ইচ্ছে করেই গেইটের দিক তাকিয়ে হাত মারা শুরু করলাম। আর একটু পরেই আন্টি দরজা ধাক্কা মেরে দেখে যে আমার ন্যাংটা শরীরে হাতে ধন। আন্টি চমকে উঠে।
আন্টিঃ এই কি করছিস?? কেন করছিস? এগুলোকি তোর মা জানে?
আমিঃঃ মা...মানে ন ন ন না.... আন্টি। আন্টি আপ্নি কিছু বইলেন না প্লিজ প্লিজ।
আন্টিঃ কেন? তুই নষ্ট হয়ে যাচ্ছিস, আর আমি তোর মাকে জানাব না! আচ্ছা যা আমি জানাবো না কি, একটা শর্তে।
আমি ঃঃ কি???
আন্টিঃ এতক্ষণ যা করছস তা দেখাবি।
( আমি মনে মনে, এইতো সুযোগ আইছে হাতে)
আমিঃ আচ্ছা।
আন্টিঃঃ কি আচ্ছা! দেখা!
তখন আমার মনের শুখে হাত মারতে শুরু করলাম।
আন্টিঃ এইভাবে না বলদ,
আমিঃ আপনে দেখিয়ে দেন।
আন্টিঃ সাহস কত তর, তুই আবার আমারে কস!
বাদদে, এদিকে আয়, তুই বলতো কোন সময় গুদ দেখসস।
আমিঃ হুম
আন্টিঃ কার?
আমিঃ আপ্নার,
আন্টিঃ কস্কি! হারামজাদা, তোর আমার গুদ দেহস আইস্কা তোর খবর আছে!
এই বইলা আন্টি আমার ধন বাবাজীরে জাতা দিয়া ধইরা টান্তে টান্তে তার বিছানায় আমারে নিয়া ফালায়সে। এই প্রথম কোন মেয়ে মানুষ আমার ধন ধরলো। তার হাতএর ছোয়া পেয়ে আমার সারা শরীর যেন শিউরে উঠলো। আমার ধন সোজা তার মুখে ভরে দিলো। তখন আমার এমন শান্তি লাগছিলো, যেন এই শান্তি আর কোথো খুজে পাওয়া যাবে না।
পরের অংশঃঃ পর্ব ২
Comments
Post a Comment